﴿ ٱدۡعُ إِلَىٰ
سَبِيلِ رَبِّكَ بِٱلۡحِكۡمَةِ وَٱلۡمَوۡعِظَةِ ٱلۡحَسَنَةِۖ وَجَٰدِلۡهُم بِٱلَّتِي
هِيَ أَحۡسَنُۚ إِنَّ رَبَّكَ هُوَ
أَعۡلَمُ بِمَن ضَلَّ عَن سَبِيلِهِۦ وَهُوَ أَعۡلَمُ
بِٱلۡمُهۡتَدِينَ ١٢٥ ﴾ [النحل: ١٢٥]
‘তুমি তোমার রবের পথে
প্রজ্ঞা (সম্ভব সব
মাধ্যম-উপায় কাজে লাগিয়ে) ও সুন্দর উপদেশের মাধ্যমে আহ্বান কর এবং সুন্দরতম পন্থায় তাদের সঙ্গে বিতর্ক
কর। নিশ্চয় একমাত্র তোমার রবই জানেন কে তার পথ থেকে ভ্রষ্ট হয়েছে এবং হিদায়াতপ্রাপ্তদের
তিনি খুব ভালো করেই জানেন।’ {সূরা আন-নাহল, আয়াত : ১২৫}
أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى
اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَرَّ عَلَى رَجُلٍ مِنَ الأَنْصَارِ، وَهُوَ يَعِظُ
أَخَاهُ فِي الحَيَاءِ، فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ:
«دَعْهُ فَإِنَّ الحَيَاءَ مِنَ الإِيمَانِ»
‘একদা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম
জনৈক আনসারী ব্যক্তির কাছ দিয়ে গমন করছিলেন; ওই ব্যক্তি তার ভাইকে লজ্জা-শরমের ব্যাপারে
নছীহত ও ভর্ৎসনা করিছিল
(যে, তুমি এত লজ্জা কর কেন?) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তাকে এ বিষয়ে ছেড়ে দাও; (লজ্জা-শরম ভালো জিনিস) যেহেতু লজ্জা-শরম ঈমানের একটি শাখা।’ [বুখারী : ২৪]
﴿ يَٰوَيۡلَتَىٰ
لَيۡتَنِي لَمۡ أَتَّخِذۡ فُلَانًا خَلِيلٗا ٢٨ لَّقَدۡ أَضَلَّنِي عَنِ ٱلذِّكۡرِ
بَعۡدَ إِذۡ جَآءَنِيۗ وَكَانَ ٱلشَّيۡطَٰنُ لِلۡإِنسَٰنِ خَذُولٗا ٢٩ ﴾ [الفرقان: ٢٧، ٢٨]
‘হায় আমার দুর্ভোগ,
আমি যদি অমুককে বন্ধুরূপে গ্রহণ না করতাম। অবশ্যই সে তো আমাকে উপদেশবাণী
থেকে বিভ্রান্ত করেছিল, আমার কাছে তা আসার পর। আর শয়তান তো
মানুষের জন্য চরম প্রতারক।’ {সূরা আল-ফুরকান, আয়াত: ২৭-২৮}
Post a Comment